Biography of hazrat Muhammad (peace be upon him) or life of a great man in brief in bengali.

                                    ইসলাম ধর্মের  প্রবর্তক  হজরত মোহামমদ(ছঃ)       

 

ভূমিকাঃ ইসলাম  ধর্মের প্রবর্তক হজরত মোহাম্মদ (ছঃ) হলেন পৃথিবীর শ্রেষ্ট মানুষ। তিনি  মানব জীবনের  প্রতিটি মুহূর্তকে কিভাবে   অতিবাহিত করতে হয় তা বিশববাসীকে শিখিয়েছিলেন।তাঁর শিখিয়ে দেওয়া আদর্শ মানুষ নামের প্রাণীকে সঠিক মানুষে রূপান্তরিত করে। জীবনের  মূল্য  বুঝতে  স  করে। তিনি হলেন পৃথিবী সেরা সাফল্য প্রাপ্ত ব্যাক্তি।

  জন্ম ও বংশ পরিচয় :ইংরেজি বৎসর মতে  ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের  ১০ এপ্রিল এবং আরবি হিসাবে ৮ রবিউল আউয়াল এই মহামানব এবং বিশ্বের জন্য পথপ্রদর্শক মুহাম্মদ (সাঃ )আরব দেশের মক্কা নগরে জন্ম গ্রহণ করেন। 

শৈশব কাল : হজরত মুহাম্মদ(সাঃ)এর জন্মের পূর্বেই তার পিতা মারা  যান। তার মাতা আমিনা  তাকে সম্ভ্রান্ত আরাবীদের নিয়ম মতে হালিমা সাদিয়া নামক একজন গ্রাম্য মহিলার হাতে প্রতিপালনের  জন্যদিয়েসিলেন কেননা গ্রামের পরিবেশ অত্যন্ত ভালো এবং ভাষা অত্যন্ত সুস্পষ্ট। এরপরে চার বৎসর পর মা আমিনা তাকে নিজের কাসে নিয়ে এসেসিলেন। ঠিক তার বয়স যখন চার বৎসর তখন তাঁর মা মারা যান। সুতরাং তার প্রতিপালনের দায়িত্ব দাদা আব্দুল মুতালিব নিয়ে নিলেন। আবার তার বয়স যখন ৮ বৎসর তখন দাদা ও মারা যান এবং চাচা আবু তালিব তার লালন পালনের বার নিলেন। তিনি কোনো আনুষ্টানিক শিক্ষা গ্রহণ করেননি। 

যৌবন কাল :হজরত মুহাম্মদ (সাঃ)এর পিতা ,পিতামহ ,চাচা সবাই ব্যাবসায়ী সিলেন ,তাই তিনি ও যৌবনকালে জীবিকার্জনে ব্যবসা শুরু কোরেসিলেন। তিনি অত্যন্ত সৎ সিলেন। তাই "সাদিকুলকাউল " এবং "আমিন"বলে ডাকত। 

                  হজরত খাদিজা (রাঃ)তাঁর সততায় মুগ্ধ হয়ে বিবাহের প্রস্তাব দিয়েসিলেন এবং তাঁদের বিবাহ হয়েসিলো। এটাই তাঁদের প্রথম বিবাহ। খাদিজা (রাঃ) এর মৃত্যুর পর তিনি অন্য আরও বিবাহ করেসিলেন।

                   তিনি অত্যন্ত বুদ্ধিমান ব্যাক্ত সিলেন। মক্কাবাসীরা তাকে অত্যন্ত সম্মান করতো। একবার মক্কার কাবা ঘর মেরামত করার পর কালো পাথরটি কোন গূএ  রাখবে কাবার দিবলে তা নিয়ে বিবাদ শুরু হয়ে গেল। তখন তিনি এই বিবাদের মীমাংসা করে তার বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েসিলেন। 

নবুঅতপ্রাপ্তি ও ইসলাম ধৰ্ম প্রচার :হাজরাত মুহাম্মদ (সাঃ) এর বয়স যখন ৪০ বৎসর তখন তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে নবুঅত ল্লাভ করিলেন।একদিন তিনি হেরা পাহাড়ের এক গুহার মধ্যে উপাসনা করিতেসিলেন , তখন হঠাৎ দৈব বাণী বাহক ফিরিশতা তার সামনে হাজির হইলেন এবং কিসু অংশ অবতীর্ণ হইলো। এটাই নবুঅতপ্রাপ্তি। 

                 নবুঅতপ্রাপ্তির পর তিনি ইসলাম ধৰ্ম প্রচার করতে শুরু করলেন। সর্বপ্রথম তিনি তার ঘরের মধ্যে ইসলামকে পেশ করলেন।এবং তখনি তার স্ত্রী খাদিজা ইসলাম গ্রহণ করলেন।   এরপর তিনি তার আত্মীয় ,শহরবাসী অবশেষে সমস্ত বিশ্ববাসীর সামনে ইসলামকে তুলে ধরেসিলেন। তিনি দীর্ঘ ২৩ বৎসর  ইসলাম ধৰ্ম প্রচার করেসিলেন। এই বৎসরগুলোর মধ্যে ইসলাম ধর্মকে অবিশ্বাস করে এমন লোকদের সাথে তাঁর অনেক যুদ্ধ হইসিলো। কিন্তু এগুলু ইসলাম ধৰ্ম অবিশ্বাস করার জন্য নয় বরঞ্চ তাহাদের অত্যাচার ব্যান্ড করতে করা হয়েসিউ লো। তিনি ইসলাম প্রদর্শন করেসেন আদর্শ দিয়ে তালবার দিয়ে নয়। 

 

মৃত্যু :আরবি তারিখ মতে ১২ রবিউল আউয়াল ১১ হিজরী রবিবার দুপুরের কাসাকাসি  সময়ে পৃথিবীর জন্য সূর্য স্বরূপ হজরত মুহাম্মদ (সাঃ)এই ক্ষণস্থায়ী ধারা ত্যাগ করলেন।  (ইন্নালিল্লাহি ও ইন্না ইলাহী রাজিউন ).

 উপ সংহার :আজ থেকে ১৪০০ বৎসর আগে মুহাম্মদ(সাঃ)যে কথাগুলি বলেসিলেন ,তার পরে যত মানুষ জীবনে আংশিক সাফল্য লাভ করেসে ,তাদের সবার মধ্যে ওই গুন্ পাওয়া যায় যা মুহাম্মদ (সা)

অর্জন করতে উপদেশ দিয়েসেন। আজ ও ব্রিটিশ মিউজিয়াম এর দরজায় তার প্রশংসাসূচক বাক্য দেখতে পাওয়া যায়

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 


SHARE

Milan Tomic

Hi. I’m Designer of Blog Magic. I’m CEO/Founder of ThemeXpose. I’m Creative Art Director, Web Designer, UI/UX Designer, Interaction Designer, Industrial Designer, Web Developer, Business Enthusiast, StartUp Enthusiast, Speaker, Writer and Photographer. Inspired to make things looks better.

  • Image
  • Image
  • Image
  • Image
  • Image
    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments:

Post a Comment